প্রিন্ট ভিউ
বাংলাদেশ শ্রম আইন, ২০০৬
( ২০০৬ সনের ৪২ নং আইন )
শ্রমিক নিয়োগ, মালিক ও শ্রমিকের মধ্যে সম্পর্ক, সর্বনিম্ন মজুরীর হার নির্ধারণ, মজুরী পরিশোধ, কার্যকালে দুর্ঘটনাজনিত কারণে শ্রমিকের জখমের জন্যে ক্ষতিপূরণ, ট্রেড ইউনিয়ন গঠন, শিল্প বিরোধ উত্থাপন ও নিষ্পত্তি, শ্রমিকের স্বাস্থ্য, নিরাপত্তা, কল্যাণ ও চাকুরীর অবস্থা ও পরিবেশ এবং শিক্ষাধীনতা ও সংশ্লিষ্ট বিষয়াদি সম্পর্কে সকল আইনের সংশোধন ও সংহতকরণকল্পে প্রণীত আইন
যেহেতু শ্রমিক নিয়োগ, মালিক ও শ্রমিকের মধ্যে সম্পর্ক, সর্বনিম্ন মজুরীর হার নির্ধারণ, মজুরী পরিশোধ, কার্যকালে দুর্ঘটনাজনিত কারণে শ্রমিকের জখমের জন্য ক্ষতিপূরণ, ট্রেড ইউনিয়ন গঠন, শিল্প বিরোধ উত্থাপন ও নিষ্পত্তি, শ্রমিকের স্বাস্থ্য, নিরাপত্তা, কল্যাণ ও চাকুরীর অবস্থা ও পরিবেশ এবং শিক্ষাধীনতা ও সংশ্লিষ্ট বিষয়াদি সম্পর্কে সকল আইনের সংশোধন ও সংহতকরণকল্পে বিধান করা সমীচীন ও প্রয়োজনীয়;
সেহেতু এতদ্দ্বারা নিম্নরূপ আইন করা হইলঃ-
প্রথম অধ্যায়
প্রারম্ভিক
দ্বিতীয় অধ্যায়
নিয়োগ ও চাকুরীর শর্তাবলী
তৃতীয় অধ্যায়
কিশোর শ্রমিক নিয়োগ
চতুর্থ অধ্যায়
প্রসূতি কল্যাণ সুবিধা
পঞ্চম অধ্যায়
স্বাস্থ্য রক্ষা ব্যবস্থা
ষষ্ঠ অধ্যায়
নিরাপত্তা
সপ্তম অধ্যায়
স্বাস্থ্য, স্বাস্থ্য বিধি ও নিরাপত্তা সম্পর্কে বিশেষ বিধান
অষ্টম অধ্যায়
কল্যাণমূলক ব্যবস্থা
নবম অধ্যায়
কমর্ঘন্টা ও ছুটি
দশম অধ্যায়
মজুরী ও উহার পরিশোধ
একাদশ অধ্যায়
মজুরী বোর্ড
দ্বাদশ অধ্যায়
দুর্ঘটনাজনিত কারণে জখমের জন্য ক্ষতিপূরণ
ত্রয়োদশ অধ্যায়
ট্রেড ইউনিয়ন এবং শিল্প সম্পর্ক
চর্তুদশ অধ্যায়
বিরোধ নিষ্পত্তি, শ্রম আদালত, শ্রম আপীল ট্রাইব্যুনাল, আইনগত কার্যধারা, ইত্যাদি
পঞ্চদশ অধ্যায়
কোম্পানীর মুনাফায় শ্রমিকের অংশগ্রহণ
197[ ষোড়শ-ক অধ্যায়
বিলুপ্ত ডক-শ্রমিক ব্যবস্থাপনা বোর্ড সংক্রান্ত বিধান
সপ্তদশ অধ্যায়
ভবিষ্য তহবিল
অষ্টাদশ অধ্যায়
শিক্ষাধীনতা
ঊনবিংশ অধ্যায়
অপরাধ, দন্ড এবং পদ্ধতি
বিংশ অধ্যায়
প্রশাসন, পরিদশর্ন, ইত্যাদি
একবিংশ অধ্যায়
বিবিধ
1
"মুনাফা বা লাভের জন্য পরিচালিত নহে এমন" শব্দগুলি "শিক্ষা" শব্দটির পূর্বে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ২(ক) ধারাবলে সন্নিবেশিত।2
",হাসপাতাল, ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার" চিহ্ন ও শব্দগুলি "মেস" শব্দটির পর বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ২(খ) ধারাবলে সংযোজিত।3
দফা (ড) বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৮ (২০১৮ সনের ৫৮ নং আইন) এর ২ ধারাবলে বিলুপ্ত।4
"পাঁচ" শব্দটি "দশ" শব্দটির পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ২(গ) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।5
দফা (২ক) বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৮ (২০১৮ সনের ৫৮ নং আইন) এর ৩(ক) ধারাবলে সন্নিবেশিত।6
দফা (৮ক)বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৩(ক) ধারাবলে সন্নিবেশিত।7
দফা (৯ক)বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৩(খ) ধারাবলে সন্নিবেশিত।8
দফা (১০)বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৩(গ) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।9
‘‘, ইহা এই আইনের অধীনে শ্রমিকের বিভিন্নভাবে চাকুরীর অবসানজনিত কারণে মালিক কর্তৃক প্রদেয় ক্ষতিপূরণ বা নোটিশের পরিবর্তে প্রদেয় মজুরী বা ভাতার অতিরিক্ত হইবে’’ কমা ও শব্দগুলি বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৮ (২০১৮ সনের ৫৮ নং আইন) এর ৩(খ) ধারাবলে বিলুপ্ত।10
"পরিবহন" শব্দ ও চিহ্ন " বাণিজ্য প্রতিষ্ঠান” শব্দদ্বয়ের পর বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৩(ঘ) ধারাবলে সন্নিবেশিত।11
‘‘অন্যান্য সুবিধা’’ শব্দগুলি ‘‘মজুরীসহ ছুটি’’ শব্দগুলির পর বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৮ (২০১৮ সনের ৫৮ নং আইন) এর ৩(গ) ধারাবলে সন্নিবেশিত।12
দফা (৩৫ক) বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৮ (২০১৮ সনের ৫৮ নং আইন) এর ৩(ঘ) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।13
"পাঁচজন" শব্দগুলি "দশজন" শব্দগুলির পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৩(চ) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।14
দফা (৪২ক) বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৩(ছ) ধারাবলে সন্নিবেশিত।15
" বিধান লংঘন করিয়া"শব্দগুলি "বিধানের খেলাপ" শব্দগুলির পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৩(জ) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত16
" বিধান লংঘন করিয়া"শব্দগুলি "বিধানের খেলাপ" শব্দগুলির পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৩(ঝ) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।17
দফা (৪৭) বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৮ (২০১৮ সনের ৫৮ নং আইন) এর ৩(ঙ) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।18
দফা (৪৮) বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৮ (২০১৮ সনের ৫৮ নং আইন) এর ৩(চ) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।19
"(CBA)" বন্ধনীগুলি ও বর্ণগুলি "প্রতিনিধি" শব্দটির পর বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৩(ঠ) ধারাবলে সন্নিবেশিত।20
"কাজ করিতে দিতে অস্বীকৃতি" শব্দগুলি "চাকুরীতে নিয়োজিত রাখিতে অস্বীকৃতি" শব্দগুলির পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৩(ড) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।21
কমা “,” প্রান্তস্থিত দাঁড়ি “।“ এর পরিবর্তে প্রতিস্থাপিত এবং অতঃপর (ঞ) থেকে (ভ) উপ-দফাসমূহ বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৩(ঢ) ধারাবলে সংযোজিত।22
‘‘সমুদ্রগামী’’ শব্দটি ‘‘সমুদ্রবাহী’’ শব্দটির পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৮ (২০১৮ সনের ৫৮ নং আইন) এর ৩(ছ) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।23
"ঠিকাদার, যে নামেই অভিহিত হউক না কেন, এর"শব্দগুলি ও কমা "ঠিকাদারের" শব্দটির পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৩(ণ) ধারাবলে সন্নিবেশিত।24
",তদারকি কর্মকর্তা "কমা ও শব্দগুলি "প্রশাসনিক" শব্দটির পর বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৩(ণ) ধারাবলে সন্নিবেশিত।25
কোলন ":" প্রান্তস্থিত দাঁড়ি "।" এর পরিবর্তে প্রতিস্থাপিত এবং শর্তাংশ বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৪(ক) ধারাবলে সংযোজিত।26
"নব্বই দিনের" শব্দদ্বয় "ছয় মাসের" শব্দদ্বয়ের পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৪(খ) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।27
"সরকার উক্ত আপীল প্রাপ্তির ৪৫ (পয়তাল্লিশ) দিনের মধ্যে উহা নিষ্পত্তি করিবে এবং"শব্দগুলি "এবং" শব্দের পর বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৪(গ) ধারাবলে সন্নিবেশিত।28
ধারা ৩ক বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৫ ধারাবলে সন্নিবেশিত।29
দফা (ঙ),(চ)ও(ছ) দফা (ঙ)ও (চ) এর পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৬ ধারাবলে সংযোজিত।30
উপ-ধারা (৪) বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৬(খ) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।31
কোলন “:” প্রান্তস্থিত দাঁড়ি “।” এর পরিবর্তে প্রতিস্থাপিত এবং অতঃপর উপ-ধারা (৪) বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৬(গ) ধারবলে সংযোজিত।32
উপ-দফা (১১) ও (১২) বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৬(ঘ) ধারবলে সংযোজিত।33
দফা (কক) বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৭(ক) ধারবলে সন্নিবেশিত।34
দফা (গগ), (গগগ) ও (গগগগ) বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৭(খ) ধারাবলে সন্নিবেশিত।35
"যুক্তি সংগত সময় পূর্বে রেজিস্ট্রিকৃত ডাকযোগে লিখিতভাবে" শব্দগুলি "যথেষ্ট আগে ইহার জন্য " শব্দগুলির পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৮ ধারবলে সন্নিবেশিত।36
কোলন “:” প্রান্তস্থিত দাঁড়ি “।” এর পরিবর্তে প্রতিস্থাপিত এবং অতঃপর ধারা ১৭ বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৯ ধারাবলে সংযোজিত।37
ধারা ১৯ বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ১০ ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।38
উপ-ধারা (৩) বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ১১(ক) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত ।39
"আত্মসাৎ," শব্দ ও কমাটি "চুরি," শব্দ ও কমার পর বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ১১(খ)(অ) ধারাবলে সন্নিবেশিত।40
দফা (ছ) বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ১১(খ)(আ) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।41
দফা (ঘ) বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ১২(ক) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।42
শর্তাংশ উপ-ধারা (২) এর শর্তাংশের পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ১২(খ) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।43
"সহায়তা" শব্দটি "সাহায্য" শব্দটির পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ১২(গ) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।44
"গুরুত্ব, চাকুরীকালীন কৃতিত্ব ও অবদান"শব্দগুলি ও কমা "গুরুত্ব" শব্দটির পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ১২(ঘ) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।45
উপ-ধারা (৩ক) বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ১৩ ধারাবলে সন্নিবেশিত।46
‘‘চাকুরি হইতে ইস্তফা দিয়াছেন’’ শব্দগুলি ‘‘চাকুরী হইতে অব্যাহতি গ্রহণ করিয়াছেন’’ শব্দগুলির পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৮ (২০১৮ সনের ৫৮ নং আইন) এর ৪ ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।47
"৬০ (ষাট)" সংখ্যা, শব্দ ও বন্ধনী "৫৭ (সাতান্ন)" সংখ্যা, শব্দ ও বন্ধনীর পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১০ (২০১০ সনের ৩২ নং আইন) এর ২ ধারাবলে প্রতিস্থাপিত48
কোলন দাঁড়ির পরিবর্তে প্রতিস্থাপিত এবং শর্তাংশ বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৮ (২০১৮ সনের ৫৮ নং আইন) এর ৫ ধারাবলে সংযোজিত।49
ধারা ২৮ক বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ১৪ ধারাবলে সন্নিবেশিত।50
‘‘অপসারণ, চাকুরির অবসান হওয়া বা মৃত্যুজনিত’’ শব্দগুলি ও কমা ‘‘অপসারণ বা চাকুরীর অবসান হওয়ার’’ শব্দগুলির পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৮ (২০১৮ সনের ৫৮ নং আইন) এর ৬ ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।51
“:” কোলন শেষাংশে “।“ দাঁড়ির পরিবর্তে প্রতিস্থাপিত এবং অতঃপর ধারা ৩২ এর উপধারা (২) বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ১৫ ধারাবলে সংযোজিত।52
"প্রেরণ"শব্দটি "পেশ" শব্দটির পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ১৬(ক) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।53
"ত্রিশ" শব্দটি "পনের" শব্দটির পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ১৬(খ) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।54
ধারা ৩৬ বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ১৭ ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।55
ধারা ৩৯ বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ১৮ ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।56
"অথবা ঝুকিপূর্ণ কাজে" শব্দসমূহ “কাজে” শব্দটির পর বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ১৯(ক) ধারাবলে সংযোজিত।57
উপ-ধারা (৩) বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ১৯(খ) ধারাবলে বিলুপ্ত।58
ধারা ৪৪ বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৮ (২০১৮ সনের ৫৮ নং আইন) এর ৭ ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।59
‘‘অথবা’’ শব্দটি বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৮ (২০১৮ সনের ৫৮ নং আইন) এর ৮(ক) ধারাবলে বিলুপ্ত।60
সেমিকোলন কোলনের পরিবর্তে প্রতিস্থাপিত এবং অতঃপর “অথবা” শব্দটি এবং দফা (ঘ) বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৮ (২০১৮ সনের ৫৮ নং আইন) এর ৮(খ) ধারাবলে সন্নিবেশিত।61
কোলন দাড়ির পরিবর্তে প্রতিস্থাপিত এবং শর্তাংশ বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৮ (২০১৮ সনের ৫৮ নং আইন) এর ৮(গ) ধারাবলে সংযোজিত।62
‘‘অধ্যায়ের’’ শব্দটি ‘‘আইনের’’ শব্দটির পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৮ (২০১৮ সনের ৫৮ নং আইন) এর ৯ ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।63
"শৌচাগার ও প্রক্ষালন কক্ষ" শব্দসমূহ "পায়খানা ও পেশাব খানা " শব্দসমূহের পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ২১(ক) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।64
"স্বাস্থ্য সম্মত শৌচাগার ও প্রক্ষালন কক্ষের" শব্দসমূহ "পায়খানা ও পেশাব খানার " শব্দসমূহের পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ২১(খ) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।65
"শৌচাগার ও প্রক্ষালন কক্ষ " শব্দসমূহ " পায়খানা ও পেশাব খানা " শব্দসমূহের পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ২১(গ) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।66
"শৌচাগার ও প্রক্ষালন কক্ষগুলিতে" শব্দসমূহ " পায়খানা ও পেশাব খানাগুলিতে" শব্দসমূহের পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ২১(ঘ) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।67
"শৌচাগার ও প্রক্ষালন কক্ষ মালিকের নিজ খরচে" শব্দসমূহ " পায়খানা ও পেশাব খানা" শব্দসমূহের পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ২১(ঙ) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।68
"বা ভবনের অভ্যন্তরীণ বৈদ্যুতিক ব্যবস্থা" শব্দগুলি "প্ল্যান্ট " শব্দটির পর বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ২২ ধারাবলে সংযোজিত।69
"বা ভবনের অভ্যন্তরীণ বৈদ্যুতিক ব্যবস্থা" শব্দগুলি "প্ল্যান্ট " শব্দটির পর বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ২২ ধারাবলে সংযোজিত।70
"প্রত্যেক তলায় প্রয়োজনীয় সংখ্যক"শব্দসমূহ "এবং" শব্দটির পর বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ২৩(ক) ধারাবলে সন্নিবেশিত।71
"অথবা অগ্নি নির্বাপন দপ্তরের লাইসেন্স মোতাবেক প্রয়োজনীয় সংখ্যক অগ্নিনির্বাপক সরঞ্জাম রাখা হয় নাই" শব্দসমূহ "নাই" শব্দটির পর বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ২৩(খ) ধারাবলে সন্নিবেশিত।72
উপ-ধারা (৩ক),(৩খ) ও (৩গ) বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ২৩(গ) ধারাবলে সন্নিবেশিত।73
"ছয় মাসে" শব্দদ্বয় "বৎসর" শব্দটির পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ২৩(ঘ) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।74
"এবং কর্মকালীন নির্বিঘ্নে চলাচলের জন্য পথ ও সিঁড়ি উন্মুক্ত রাখিতে হইবে" শব্দগুলি "হইবে" শব্দটির পর বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ২৪(ক) ধারাবলে সন্নিবেশিত।75
"সকল ফ্লোর," শব্দদ্বয় ও কমা বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ২৪(খ) ধারাবলে বিলুপ্ত।76
সেমিকোলন “;” প্রান্তস্থিত দাঁড়ি “।“ এর পরিবর্তে প্রতিস্থাপিত এবং অতঃপর দফা (ঘ) বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ২৪(গ) ধারাবলে সংযোজিত।77
ধারা ৭৮ক বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ২৫ ধারাবলে সন্নিবেশিত।78
কোলন “:” প্রান্তস্থিত দাঁড়ি “।”এর পরিবর্তে প্রতিস্থাপিত এবং অতঃপর শর্তাংশ বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ২৬ ধারাবলে সংযোজিত।79
উপ-ধারা ২(ক)বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ২৭ ধারাবলে সংযোজিত।80
উপ-ধারা (৬), (৭) এবং (৮) বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ২৮ ধারাবলে সংযোজিত।81
“বিধি দ্বারা নির্ধারিত” শব্দসমূহ “নির্ধারিত” শব্দের পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ২৯ ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।82
“সংরক্ষণ ও সেইফটি তথ্য বোর্ড প্রদর্শন” শব্দসমূহ “ও সেইফটি বোর্ড সংরক্ষণ” শব্দসমূহের পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ২৯ ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।83
ধারা ৯০ক বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৩০ ধারাবলে সন্নিবেশিত।84
ধারা ৯৩ বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৮ (২০১৮ সনের ৫৮ নং আইন) এর ১০ ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।85
ধারা ৯৪ক বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৩১ ধারাবলে সন্নিবেশিত।86
ধারা ৯৯ বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৩২ ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।87
উপ-ধারা (৩) বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৮ (২০১৮ সনের ৫৮ নং আইন) এর ১১ ধারাবলে সংযোজিত।88
সেমিকোলন “;” প্রান্তস্থিত দাঁড়ি “।“ এর পরিবর্তে প্রতিস্থাপিত এবং অতঃপর দফা (ঘ) বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৩৩ ধারাবলে সংযোজিত।89
দফা (ক) বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৮ (২০১৮ সনের ৫৮ নং আইন) এর ১২ (ক) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।90
‘‘এবং উক্তরূপ কোন ছুটির জন্য তাহার মজুরী হইতে কোন কর্তন চলিবে না’’ শব্দগুলি বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৮ (২০১৮ সনের ৫৮ নং আইন) এর ১২ (খ) ধারাবলে বিলুপ্ত।91
সেমিকোলন “;” প্রান্তস্থিত দাঁড়ি “।“ এর পরিবর্তে প্রতিস্থাপিত এবং অতঃপর দফা (গ) বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৩৪ ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।92
কোলন দাঁড়ির পরিবর্তে প্রতিস্থাপিত এবং শর্তাংশ বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৮ (২০১৮ সনের ৫৮ নং আইন) এর ১৩ ধারাবলে সংযোজিত।93
‘‘বিরতি ব্যতীত’’ শব্দগুলি ‘‘বিরতিসহ’’ শব্দটির পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৮ (২০১৮ সনের ৫৮ নং আইন) এর ১৪ ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।94
‘‘অথবা কোনো সেক্টরভিত্তিক’’ শব্দগুলি ‘‘সাধারণভাবে’’ শব্দটির পর বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৮ (২০১৮ সনের ৫৮ নং আইন) এর ১৪ ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।95
উপ-ধারা (২) বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৮ (২০১৮ সনের ৫৮ নং আইন) এর ১৫ ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।96
“হালকা” শব্দটি “তরল” শব্দটির পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৩৬(ক) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।97
উপ-ধারা (৬) বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৩৬(খ) ধারাবলে সংযোজিত।98
‘‘কিশোর’’ শব্দটি ‘‘অপ্রাপ্ত বয়স্ক’’ শব্দটির পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৮ (২০১৮ সনের ৫৮ নং আইন) এর ১৬ ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।99
উপ-ধারা (৩) বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৮ (২০১৮ সনের ৫৮ নং আইন) এর ১৭ ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।100
“শ্রমিক কর্তৃক চাকুরীর অবসান অথবা” শব্দসমূহ “বরখাস্ত অথবা” শব্দদ্বয়ের পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৩৭ ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।101
“ত্রিশ” শব্দটি “সাত” শব্দটির পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৩৭ ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।102
বিদ্যমান বিধানটি উপ-ধারা (১) হিসাবে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৩৮ ধারাবলে পুনঃসংখ্যায়িত।103
উপ-ধারা (২) বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৩৮ ধারাবলে সংযোজিত।104
ধারা ১২৪ক বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৩৯ ধারাবলে সন্নিবেশিত।105
‘‘শ্রমিকের মূল মজুরী’’ শব্দসমূহ ‘‘শ্রমিকের মজুরী’’ শব্দদ্বয়ের পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৪০ ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।106
ধারা ১৩১ বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৮ (২০১৮ সনের ৫৮ নং আইন) এর ১৮ ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।107
‘‘করিয়া’’ শব্দটি ‘‘খেলাপ’’ শব্দটির পর বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৮ (২০১৮ সনের ৫৮ নং আইন) এর ১৯ ধারাবলে সন্নিবেশিত।108
‘‘পয়তাল্লিশ’’ শব্দটি ‘‘ত্রিশ’’ শব্দটির পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৪১(ক) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।109
‘‘অথবা সরকার কর্তৃক সংশোধিত উক্ত সুপারিশকৃত’’ শব্দসমূহ ‘‘সুপারিশকৃত’’ শব্দটির পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৪১(খ) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।110
ধারা ১৪০ক বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৪২ ধারাবলে সন্নিবেশিত।111
কোলন “:” সেমিকোলন “;” এর পরিবর্তে প্রতিস্থাপিত এবং অত:পর শর্তাংশ বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৪৩(ক) ধারাবলে সংযোজিত।112
দফা (খ) বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৮ (২০১৮ সনের ৫৮ নং আইন) এর ২০ ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।113
কোলন “:” দাঁড়ির “।” পরিবর্তে প্রতিস্থাপিত এবং অত:পর শর্তাংশ বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৪৪ ধারাবলে সংযোজিত।114
‘‘মালিকের নিজ খরচে’’ শব্দসমূহ ‘‘বিনা খরচে’’ শব্দদ্বয়ের পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৪৫(ক) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।115
উপ-ধারা (১১) বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৪৫(খ) ধারাবলে সংযোজিত।116
‘‘ঠিকাদার সংস্থা’’ শব্দদ্বয় ‘‘ঠিকাদার’’ শব্দটির পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৪৬(ক) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।117
উপ-ধারা (২) এবং (৩) উপ-ধারা (২), (৩) এবং (৪) এর পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৪৬(খ) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।118
‘‘কোন ক্ষতিগ্রস্থ শ্রমিক নিজে অথবা পোষ্য’’ শব্দসমূহ ‘‘কোন পোষ্য’’ শব্দদ্বয়ের পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৪৭ ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।119
সেমিকোলন “;” দাঁড়ির “।” পরিবর্তে প্রতিস্থাপিত এবং অত:পর দফা (ঙ) বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৪৮ ধারাবলে সংযোজিত।120
বিদ্যমান বিধান উপ-ধারা (১) হিসাবে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৪৯ ধারাবলে পুনঃসংখ্যায়িত।121
উপ-ধারা (২) বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৪৯ ধারাবলে সংযোজিত।122
উপ-দফা (৩) বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৮ (২০১৮ সনের ৫৮ নং আইন) এর ২১(ক) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।123
উপ-ধারা (৩) বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৮ (২০১৮ সনের ৫৮ নং আইন) এর ২১(খ) ধারাবলে বিলুপ্ত।124
দফা (গ) বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৮ (২০১৮ সনের ৫৮ নং আইন) এর ২২ (ক) (অ) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।125
কোলন সেমিকোলনের পরিবর্তে প্রতিস্থাপিত এবং শতাংশ বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৮ (২০১৮ সনের ৫৮ নং আইন) এর ২২ (ক) (আ) ধারাবলে সন্নিবেশিত।126
‘‘সংরক্ষণ’’ শব্দটি ‘‘হেফাজত’’ শব্দটির পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৫১(ক)(অ) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।127
‘‘এবং প্রতিষ্ঠানপুঞ্জের ক্ষেত্রে কর্মকর্তাগণের কার্যকালের মেয়াদ তিন বৎসরের বেশী হইবে না:’’ শব্দসমূহ ও কোলন ‘‘হইবে না’’ শব্দদ্বয়ের পর সন্নিবেশিত এবং অত:পর শর্তাংশ বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৫১(ক)(আ) ধারাবলে সংযোজিত।128
‘‘বিশভাগ’’ শব্দটি ‘‘ত্রিশভাগ’’ শব্দটির পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৮ (২০১৮ সনের ৫৮ নং আইন) এর ২২ (খ) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।129
উপ-ধারা (২ক) বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৫১(খ) ধারাবলে সন্নিবেশিত।130
‘‘রেজিস্ট্রেশন প্রদান করা যাইবে না’’ শব্দগুলি ‘‘রেজিস্ট্রিকৃত ট্রেড ইউনিয়ন থাকিবে না’’ শব্দগুলির পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৫১(গ) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।131
কোলন “:” দাঁড়ির “।” পরিবর্তে প্রতিস্থাপিত এবং অত:পর শর্তাংশ বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৫২ ধারাবলে সংযোজিত।132
‘‘মহাপরিচালক’’ শব্দটি ‘‘শ্রম পরিচালক’’ শব্দটির পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৮ (২০১৮ সনের ৫৮ নং আইন) এর ২৩ (ক) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।133
‘‘পঞ্চান্ন’’ শব্দটি ‘‘ষাট’’ শব্দটির পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৮ (২০১৮ সনের ৫৮ নং আইন) এর ২৩ (ক) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।134
‘‘মহাপরিচালক’’ শব্দটি ‘‘শ্রম পরিচালক’’ শব্দটির পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৮ (২০১৮ সনের ৫৮ নং আইন) এর ২৩ (খ) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।135
‘‘বারো’’ শব্দটি ‘‘পনর’’ শব্দটির পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৮ (২০১৮ সনের ৫৮ নং আইন) এর ২৩ (খ) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।136
‘‘, তবে নির্ধারিত সময়ের মধ্যে সংশ্লিষ্ট পক্ষের জবাব পাওয়া না গেলে আবেদনটি নথিজাতকরণের মাধ্যমে নিষ্পত্তি করা যাইবে’’ কমা ও শব্দগুলি ‘‘দিবে’’ শব্দটির পর বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৮ (২০১৮ সনের ৫৮ নং আইন) এর ২৩ (খ) ধারাবলে সংযোজিত।137
‘‘পঞ্চান্ন’’ শব্দটি ‘‘ষাট’’ শব্দটির পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৮ (২০১৮ সনের ৫৮ নং আইন) এর ২৩ (গ) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।138
উপ-ধারা (৭) বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৮ (২০১৮ সনের ৫৮ নং আইন) এর ২৩ (ঘ) ধারাবলে সংশোধিত।139
কোলন “:” প্রান্তস্থিত সেমিকোলন “;“ এর পরিবর্তে প্রতিস্থাপিত এবং উপ-দফা (৬) বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৮৪(ক) ধারাবলে সংযোজিত।140
সেমিকোলন “;” কোলনের “:” পরিবর্তে প্রতিস্থাপিত এবং অত:পর পাঁচটি নূতন দফা (ত), (থ), (দ), (ধ) ও (ন) এবং কোলন বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৫৩(খ) ধারাবলে সংযোজিত।141
ধারা ১৮৪ বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৮ (২০১৮ সনের ৫৮ নং আইন) এর ২৪ ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।142
ধারা ১৮৫ক বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০০৯ (২০০৯ সনের ৬৬ নং আইন) এর ২ ধারাবলে সন্নিবেশিত।143
“ও সাধারণ সম্পাদকসহ কোন কর্মকর্তাকে তাহাদের” শব্দগুলি “, সাধারণ সম্পাদক, সাংগঠনিক সম্পাদক অথবা কোষাধ্যক্ষকে তাহার” শব্দগুলি ও কমাগুলির পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৫৪ ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।144
উপ-ধারা (২) বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৮ (২০১৮ সনের ৫৮ নং আইন) এর ২৫ ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।145
দফা (ক) বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৮ (২০১৮ সনের ৫৮ নং আইন) এর ২৬(ক) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।146
দফা (ঘ) বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৮ (২০১৮ সনের ৫৮ নং আইন) এর ২৬(খ) ধারাবলে বিলুপ্ত।147
উপ-ধারা (১) হিসাবে বিদ্যমান বিধান বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৮ (২০১৮ সনের ৫৮ নং আইন) এর ২৭ ধারাবলে পুনঃসংখ্যায়িত।148
উপ-ধারা (২) বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৮ (২০১৮ সনের ৫৮ নং আইন) এর ২৭ ধারাবলে সংযোজিত।149
‘‘বিদ্যুৎ, গ্যাস’’ শব্দগুলি ও কমা ‘‘শক্তি’’ শব্দটির পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৮ (২০১৮ সনের ৫৮ নং আইন) এর ২৮ (ক) (অ) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।150
‘‘ধর্মঘটে অংশগ্রহণ’’ শব্দগুলি ‘‘ধর্মঘট’’ শব্দটির পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৮ (২০১৮ সনের ৫৮ নং আইন) এর ২৮ (ক) (আ) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।151
উপ-ধারা (৪) বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৮ (২০১৮ সনের ৫৮ নং আইন) এর ২৮ (খ) ধারাবলে সংযোজিত।152
ধারা ১৯৬ক বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৮ (২০১৮ সনের ৫৮ নং আইন) এর ২৯ ধারাবলে সন্নিবেশিত।153
‘‘পাঁচ বা ততোধিক ট্রেড ইউনিয়ন এবং একাধিক প্রশাসনিক বিভাগে ট্রেড ইউনিয়ন সংগঠন’’ শব্দগুলি ‘‘দুই বা ততোধিক ট্রেড ইউনিয়ন’’ শব্দসমূহের পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৫৫(ক) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।154
‘‘এবং একাধিক প্রশাসনিক বিভাগের ট্রেড ইউনিয়ন সংগঠন’’ শব্দগুলি ‘‘সম্মিলিতভাবে’’ শব্দটির পূর্বে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৫৫(খ) ধারাবলে সন্নিবেশিত।155
উপ-ধারা (৬) বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৫৫(গ) ধারাবলে সংযোজিত।156
‘‘ইউনিয়ন সমূহ নিজেদের মধ্যে নির্বাচন কমিশনার মনোনয়নপূর্বক যৌথ দরকষাকষি প্রতিনিধি (CBA) নির্বাচনের ব্যবস্থা গ্রহণ করিবে অথবা’’ শব্দগুলি ‘‘সেক্ষেত্রে’’ শব্দটির পর বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৫৬(ক) ধারাবলে সন্নিবেশিত।157
উপ-ধারা (২২) বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৮ (২০১৮ সনের ৫৮ নং আইন) এর ৩০(ক) ধারাবলে বিলুপ্ত।158
‘‘তাহাদের অনুমতি সাপেক্ষে’’ শব্দগুলি ‘‘পক্ষে’’ শব্দটির পর বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৮ (২০১৮ সনের ৫৮ নং আইন) এর ৩০(খ) ধারাবলে সংযোজিত।159
উপ-ধারা (২৬) বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৫৬(খ) ধারাবলে সংযোজিত।160
ধারা ২০২ক বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৫৭ ধারাবলে সন্নিবেশিত।161
কোলন দাঁড়ির পরিবর্তে প্রতিস্থাপিত এবং শর্তাংশ বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৮ (২০১৮ সনের ৫৮ নং আইন) এর ৩১ ধারাবলে সন্নিবেশিত।162
‘‘উক্ত প্রতিষ্ঠানে কর্মরত শ্রমিকদেরকে প্রত্যক্ষভাবে সম্পৃক্ত করিয়া’’ শব্দসমূহ ‘‘মালিক’’ শব্দটির পর বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৫৮(ক) ধারাবলে সন্নিবেশিত।163
উপ-ধারা (৪) ও (৫) বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৮ (২০১৮ সনের ৫৮ নং আইন) এর ৩২(ক) ধারাবলে বিলুপ্ত।164
উপ-ধারা (৬) বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৮ (২০১৮ সনের ৫৮ নং আইন) এর ৩২(খ) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।165
উপ-ধারা (৬ক) বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৫৮(গ) ধারাবলে সন্নিবেশিত।166
উপ-ধারা (৯), (১০) ও (১১) উপ-ধারা (৯) এর পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৫৮(ঘ) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।167
উপ-ধারা (১২) ও (১৩) বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৮ (২০১৮ সনের ৫৮ নং আইন) এর ৩২(গ) ধারাবলে সংযোজিত।168
‘‘৫১ শতাংশ’’ সংখ্যা ও শব্দগুলি ‘‘দুই-তৃতীয়াংশ’’ শব্দগুলির পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৮ (২০১৮ সনের ৫৮ নং আইন) এর ৩৩ ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।169
‘‘বা কোন প্রচলিত প্রথা বা কোন বিজ্ঞপ্তি বা কোন আদেশ বা কোন নোটিফিকেশন বা অন্য কোন ভাবে স্বীকৃত’’ শব্দগুলি ‘‘চুক্তির অধীন বা দ্বারা নিশ্চিত বা প্রদত্ত’’ শব্দগুলির পর বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৬০ ধারাবলে সন্নিবেশিত।170
উপ-ধারা (৩ক) বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৬১ ধারাবলে সন্নিবেশিত।171
‘‘প্রথম শ্রেণীর জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট বা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেটের’’ শব্দগুলি ‘‘প্রথম শ্রেণীর ম্যাজিস্ট্রেটের’’ শব্দগুলির পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৬২ ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।172
উপ-ধারা (১২) ও (১৩) বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৮ (২০১৮ সনের ৫৮ নং আইন) এর ৩৪ ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।173
উপ-ধারা (১১) ও (১১ক) বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৮ (২০১৮ সনের ৫৮ নং আইন) এর ৩৫ ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।174
উপ-ধারা (২) বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৮ (২০১৮ সনের ৫৮ নং আইন) এর ৩৬ ধারাবলে বিলুপ্ত।175
ধারা ২৩২ বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৬৩ ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।176
দফা (ঙঙ) বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৬৪(ক) ধারাবলে সন্নিবেশিত।177
‘‘১১৯’’ সংখ্যাগুলি ‘‘৮৭-গ’’ সংখ্যাগুলি, হাইফেন ও বর্ণের পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৬৪(খ) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।178
দফা (ছ) ও (জ) দফা (ছ), (জ) ও (ঝ) এর পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৬৪(গ ) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।179
দফা (খ) বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৬৫(ক) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।180
‘‘তহবিলসমূহে’’ শব্দ ‘‘তহবিলদ্বয়ে’’ শব্দের পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৬৫(খ) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।181
‘‘তহবিলসমূহে’’ শব্দ ‘‘তহবিলদ্বয়ে’’ শব্দের পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৬৫(খ) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।182
উপ-ধারা (৮) বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৬৬ ধারাবলে সংযোজিত।183
ধারা ২৩৬ বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৬৭ ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।184
উপ-ধারা (১১) বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৬৮ ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।185
‘‘সুবিধাভোগী’’ শব্দ ‘‘শ্রমিক’’ শব্দের পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৬৯(ক)(অ) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।186
‘‘সমান অনুপাতে’’ শব্দগুলি ‘‘সুবিধা’’ শব্দের পর বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৬৯(ক)(আ) ধারাবলে সন্নিবেশিত।187
‘‘সুবিধাভোগী’’ শব্দ ‘‘শ্রমিক’’ শব্দের পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৬৯(খ) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।188
‘‘সুবিধাভোগীগণের’’ শব্দ ‘‘শ্রমিকগণের’’ শব্দের পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৭০(ক) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।189
‘‘সুবিধাভোগীগণের’’ শব্দ ‘‘শ্রমিকগণের’’ শব্দের পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৭০(ক) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।190
‘‘সুবিধাভোগী’’ শব্দ ‘‘শ্রমিক’’ শব্দের পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৭০(খ) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।191
‘‘সুবিধাভোগীর’’ শব্দ ‘‘শ্রমিকের’’ শব্দের পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৭০(গ) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।192
‘‘সুবিধাভোগীর’’ শব্দ ‘‘শ্রমিকের’’ শব্দের পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৭০(গ) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।193
‘‘সুবিধাভোগী’’ শব্দ ‘‘শ্রমিক’’ শব্দের পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৭০(ঘ) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।194
‘‘সুবিধাভোগী’’ শব্দ ‘‘শ্রমিক’’ শব্দের পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৭০(ঙ) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।195
‘‘সুবিধাভোগীর’’ শব্দ ‘‘শ্রমিকের’’ শব্দের পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৭০(চ) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।196
ধারা ২৪৩ বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৭১ ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।197
ষোড়শ ক অধ্যায় বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০০৯ (২০০৯ সনের ৬৬ নং আইন) এর ৫ ধারাবলে সন্নিবেশিত।198
কোলন দাঁড়ির পরিবর্তে প্রতিস্থাপিত এবং শর্তাংশ বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৮ (২০১৮ সনের ৫৮ নং আইন) এর ৩৭(ক) ধারাবলে সন্নিবেশিত।199
‘‘বা অংশগ্রহণকারী কমিটি নাই, সে ক্ষেত্রে শ্রমিকগণের প্রতিনিধি মহাপরিচালকের’’ শব্দগুলি ও কমা ‘‘নাই, সে ক্ষেত্রে শ্রমিকগণের প্রতিনিধি শ্রম পরিচালকের’’ শব্দগুলি ও কমার পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৮ (২০১৮ সনের ৫৮ নং আইন) এর ৩৭(খ) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।200
উপ-ধারা (৭) ও (৮) বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৭২ ধারাবলে সংযোজিত।201
‘‘এবং যাহাতে শিক্ষাধীনতাযোগ্য পেশায় বা বৃত্তিতে অন্যূন পাঁচ জন শ্রমিক নিয়োজিত আছেন’’ শব্দগুলি বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৭৩ ধারাবলে বিলুপ্ত।202
দফা (ক) বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৭৪ ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।203
‘‘এবং শিক্ষাধীন হিসাবে প্রশিক্ষণ গ্রহণকারী মনোনয়নের ক্ষেত্রে প্রতিবন্ধী শ্রমিকদের অগ্রাধিকার প্রদান করিবেন’’ শব্দগুলি ‘‘শিক্ষাধীন হিসাবে প্রশিক্ষণ প্রদান করিবেন’’ শব্দগুলির পর বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৭৫ ধারাবলে সংযোজিত।204
‘‘বিধান অনুযায়ী কোনো মহিলা শ্রমিককে প্রসূতি কল্যাণ সুবিধা হইতে বঞ্চিত করিলে’’ শব্দগুলি ‘‘কোনো বিধান লঙ্ঘন করিলে’’ শব্দগুলির পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৮ (২০১৮ সনের ৫৮ নং আইন) এর ৩৮ ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।205
‘‘পঁচিশ হাজার’’ শব্দগুলি ‘‘পাঁচ হাজার’’ শব্দগুলির পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৭৬(ক) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।206
উপ-ধারা (৩) বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৭৬(খ) ধারাবলে সংযোজিত।207
শিরোনাম এবং উপ-ধারা (১) বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৮ (২০১৮ সনের ৫৮ নং আইন) এর ৩৯(ক) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।208
‘‘ছয় মাস’’ শব্দগুলি ‘‘এক বৎসর’’ শব্দগুলির পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৮ (২০১৮ সনের ৫৮ নং আইন) এর ৩৯(খ) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।209
‘‘এক বৎসর’’ শব্দগুলি ‘‘দুই বৎসর’’ শব্দগুলির পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৮ (২০১৮ সনের ৫৮ নং আইন) এর ৩৯(গ) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।210
‘‘ছয় মাস’’ শব্দগুলি ‘‘এক বৎসর’’ শব্দগুলির পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৮ (২০১৮ সনের ৫৮ নং আইন) এর ৪০(ক) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।211
‘‘ছয় মাস’’ শব্দগুলি ‘‘এক বৎসর’’ শব্দগুলির পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৮ (২০১৮ সনের ৫৮ নং আইন) এর ৪০(খ) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।212
‘‘ছয় মাস’’ শব্দগুলি ‘‘এক বৎসর’’ শব্দগুলির পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৮ (২০১৮ সনের ৫৮ নং আইন) এর ৪১ ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।213
‘‘ছয় মাস’’ শব্দগুলি ‘‘এক বৎসর’’ শব্দগুলির পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৮ (২০১৮ সনের ৫৮ নং আইন) এর ৪২ ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।214
‘‘তিন মাস’’ শব্দগুলি ‘‘ছয় মাস’’ শব্দগুলির পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৮ (২০১৮ সনের ৫৮ নং আইন) এর ৪৩ ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।215
‘‘এক মাস’’ শব্দগুলি ‘‘ছয় মাস’’ শব্দগুলির পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৮ (২০১৮ সনের ৫৮ নং আইন) এর ৪৪ ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।216
‘‘তিন মাস’’ শব্দগুলি ‘‘ছয় মাস’’ শব্দগুলির পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৮ (২০১৮ সনের ৫৮ নং আইন) এর ৪৫ ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।217
‘‘তিন মাস পর্যন্ত’’ শব্দগুলি ‘‘ছয় বৎসর পংর্ন্ত’’ শব্দগুলির পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০০৯ (২০০৯ সনের ৬৬ নং আইন) এর ৬ ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।218
‘‘ছয় মাস’’ শব্দগুলি ‘‘তিন মাস’’ শব্দগুলির পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৭৭(ক) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।219
‘‘পাঁচ হাজার টাকা পর্যন্ত’’ শব্দগুলি ‘‘দুই হাজার টাকা পর্যন্ত ’’ শব্দগুলির পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০০৯ (২০০৯ সনের ৬৬ নং আইন) এর ৬ ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।220
‘‘পঁচিশ হাজার’’ শব্দগুলি ‘‘পাঁচ হাজার’’ শব্দগুলির পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৭৭(ক) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।221
‘‘দশ হাজার’’ শব্দগুলি ‘‘এক হাজার’’ শব্দগুলির পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৭৭(খ) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।222
"পাঁচ হাজার টাকা পর্যন্ত অর্থদণ্ডে" শব্দগুলি "তিন মাস পর্যন্ত কারাদণ্ডে, অথবা এক হাজার টাকা পর্যন্ত অর্থদণ্ডে, অথবা উভয় দণ্ডে" শব্দগুলি ও কমাগুলির পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০০৯ (২০০৯ সনের ৬৬ নং আইন) এর ৭ ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।223
‘‘পঁচিশ হাজার’’ শব্দগুলি ‘‘পাঁচ হাজার’’ শব্দগুলির পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৭৮ ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।224
‘‘বা ৩০১’’ শব্দ ও সংখ্যাটি ‘‘ধারা ২৯৮’’ শব্দ ও সংখ্যাটির পর বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৭৯ ধারাবলে সন্নিবেশিত।225
‘‘উপ শ্রম পরিচালক, সহকারী শ্রম পরিচালক এবং শ্রম কর্মকর্তা’’ শব্দগুলি ও কমা ‘‘উপ শ্রম পরিচালক এবং সহকারী শ্রম পরিচালক’’ শব্দগুলির পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৮০(ক) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।226
‘‘উপ শ্রম পরিচালক, সহকারী শ্রম পরিচালক বা শ্রম কর্মকর্তা’’ শব্দগুলি ও কমা ‘‘উপ শ্রম পরিচালক বা সহকারী শ্রম পরিচালক’’ শব্দগুলির পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৮০(খ) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।227
‘‘উপ শ্রম পরিচালক, সহকারী শ্রম পরিচালক এবং শ্রম কর্মকর্তার’’ শব্দগুলি ও কমা ‘‘উপ শ্রম পরিচালক এবং সহকারী শ্রম পরিচালক’’ শব্দগুলির পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৮০(গ) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।228
‘‘বা এন্টি-ট্রেড ইউনিয়ন ডিসক্রিমিনেশনের জন্য’’ শব্দগুলি ‘‘আচরণের জন্য’’ শব্দগুলির পর বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৮ (২০১৮ সনের ৫৮ নং আইন) এর ৪৬ ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।229
‘‘উপ শ্রম পরিচালক, সহকারী শ্রম পরিচালক এবং শ্রম কর্মকর্তার’’ শব্দগুলি ও কমা ‘‘উপ শ্রম পরিচালক এবং সহকারী শ্রম পরিচালকের’’ শব্দগুলির পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৮০(ঘ) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।230
‘‘সহকারী প্রধান পরিদর্শক, পরিদর্শক অথবা সহকারী পরিদর্শক’’ শব্দগুলি ও কমা ‘‘সহকারী প্রধান পরিদর্শক অথবা পরিদর্শক’’ শব্দগুলির পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৮১(ক) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।231
‘‘সহকারী প্রধান পরিদর্শক, পরিদর্শক অথবা সহকারী পরিদর্শক’’ শব্দগুলি ও কমা ‘‘সহকারী প্রধান পরিদর্শক অথবা পরিদর্শক’’ শব্দগুলির পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৮১(খ) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।232
‘‘সহকারী প্রধান পরিদর্শক, পরিদর্শক এবং সহকারী পরিদর্শকের’’শব্দগুলি ও কমা ‘‘সহকারী প্রধান পরিদর্শক এবং পরিদর্শকের’’ শব্দগুলির পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৮১(গ) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।233
‘‘সহকারী প্রধান পরিদর্শক, পরিদর্শক এবং সহকারী পরিদর্শকের’’শব্দগুলি ও কমা ‘‘সহকারী প্রধান পরিদর্শক এবং পরিদর্শকের’’ শব্দগুলির পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৮১(ঘ) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।234
‘‘সহকারী প্রধান পরিদর্শক, পরিদর্শক এবং সহকারী পরিদর্শকের’’শব্দগুলি ও কমা ‘‘সহকারী প্রধান পরিদর্শক এবং পরিদর্শকের’’ শব্দগুলির পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৮২(ক) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।235
উপ-ধারা (৬) বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৮২(খ) ধারাবলে সংযোজিত।236
“সেইফটি” শব্দটি “নিরাপত্তা” শব্দটির পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৮৩(ঘ) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।237
“সেইফটি” শব্দটি “নিরাপত্তা” শব্দটির পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৮৩(ঘ) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।238
দফা (গগ) বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৮৩(ক) ধারাবলে সন্নিবেশিত।239
দফা (ছছ) বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৮৩(গ) ধারাবলে সন্নিবেশিত।240
দফা (ঝঝ) বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৮৩(গ) ধারাবলে সন্নিবেশিত।241
“সেইফটি” শব্দটি “নিরাপত্তা” শব্দটির পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৮৩(ঘ) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।242
“:”কোলন প্রান্তস্থিত “;“ সেমিকোলন এর পরিবর্তে প্রতিস্থাপিত এবং উপ-দফা (৬) বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৮৪(ক) ধারাবলে সংযোজিত।243
‘‘তিন মাসের মধ্যে প্রধান পরিদর্শকের কোন আদেশ অথবা নির্দেশনা দরখাস্তকারীকে প্রদান না করিলে সংক্ষুব্ধ প্রতিষ্ঠান মালিক পরবর্তী ত্রিশ দিনের মধ্যে প্রতিকার চাহিয়া সরকারের নিকট আবেদন করিতে পারিবে’’ শব্দগুলি ও কমা ‘‘দুই মাসের মধ্যে কোন আদেশ দরখাস্তকারীকে প্রদান করা না হয় তাহা হইলে, প্রার্থীত অনুমতি প্রদান করা হইয়াছে বলিয়া গণ্য হইবে’’ শব্দগুলি ও কমার পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৮৪(খ) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।244
‘‘শৌচাগার, প্রক্ষালনকক্ষ’’ শব্দগুলি ও কমা ‘‘পায়খানা, পেশাবখানা,’’ শব্দগুলি ও কমাগুলির পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৮৫(ক) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।245
‘‘শৌচাগার, প্রক্ষালনকক্ষ’’ শব্দগুলি ও কমা ‘‘পায়খানা, পেশাবখানা’’ শব্দগুলি ও কমার পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৮৫(খ) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।246
‘‘মহিলা, পুরুষ এবং প্রতিবন্ধী’’ শব্দগুলি ও কমা ‘‘মহিলা এবং পুরুষ’’ শব্দগুলির পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৮৬ ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।247
‘‘নারী-পুরুষ-প্রতিবন্ধী’’ শব্দগুলি ও হাইফেনগুলি ‘‘নারী-পুরুষ’’ শব্দগুলি ও হাইফেনের পরিবের্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৮৬ ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।248
ধারা ৩৪৮ক বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৮ (২০১৮ সনের ৫৮ নং আইন) এর ৪৭ ধারাবলে সন্নিবেশিত।249
“সমন্বিতভাবে একক অথবা পৃথক পৃথক” শব্দগুলি ‘‘সরকারী গেজেটে প্রজ্ঞাপন দ্বারা,’’ শব্দগুলি ও কমার পর বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৮৭(ক) ধারাবলে সন্নিবেশিত।250
উপ-দফা (৬) বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৮৭(খ)(অ) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।251
কোলন “:” প্রান্তস্থিত দাঁড়ি “।“ এর পরিবর্তে প্রতিস্থাপিত এবং উপ-দফা (৬) বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৮৭(খ)(আ) ধারাবলে সংযোজিত।




No comments: